এ বছর মাধ্যমিক পরীক্ষায় পাশের হার ৮৬.৫৭ শতাংশ। ৭০ দিনের মাথায় ফল প্রকাশ হল। পাশের হারে প্রথম পূর্ব মেদিনীপুর জেলা ,দ্বিতীয় কালিম্পং জেলা ,এবং তৃতীয় কলকাতা জেলা। প্রথম ১০ মেধা তালিকা প্রকাশ করে মধ্যশিক্ষা পর্ষদ ।এই ১০ র্যাঙ্কে মোট ৬৬ জন ছাত্রছাত্রীর নাম আছে।
সকলকে চমক দিয়ে রায়গঞ্জ কলোনিসন হাই স্কুলের ছাত্র আদৃত সরকার প্রথম হয়েছে। তার প্রাপ্ত নাম্বার ৬৯৬ অর্থাৎ ৯৯.৪৬ শতাংশ। আদৃত সরকারের ডাক্তার হওয়ার ইচ্ছা, বায়োলজি পড়তে তার ভালো লাগে। তার এই ফলাফলে বাবা-মা দিদির অবদান বেশি বলে বলেন। সে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে বলে মেধাতালিকায় দশের মধ্যে থাকবো ভেবেছিলাম একবারে প্রথম হব ভাবিনি।

মাধ্যমিক পরীক্ষায় এবার দ্বিতীয় হয়েছে দুইজন একজন একজন মালদা জেলার রামকৃষ্ণ মিশন বিবেকানন্দ স্কুলের ছাত্র অনুভব বিশ্বাস পেয়েছে ৬৯৪ নাম্বার।
দ্বিতীয় জন সৌম্য পাল বাঁকুড়া জেলার বিষ্ণুপুর হাই স্কুলের ছাত্র তার প্রাপ্ত নাম্বারও ৬৯৪।
তৃতীয় স্থান অধিকার করেছে বাঁকুড়া জেলার কোতুলপুর সরোজবাসিনি বালিকা বিদ্যালয় এর ছাত্রী ঈশানী চক্রবর্তী। তার প্রাপ্ত নাম্বার ৬৯৩।
২০২৫ সালের মাধ্যমিক পরীক্ষার মেধা তালিকা দশের মধ্যে ১ রাঙ্কে একজন। দ্বিতীয় রাঙ্কে স্থান পেয়েছে দুইজন। তৃতীয় রাংকে স্থান পেয়েছে একজন। চতুর্থ রেঙ্কে স্থান পেয়েছে দুজন। পঞ্চম রাঙ্কে স্থান পেয়েছে চারজন। ষষ্ঠ মেধাতালিকায় স্থান পেয়েছে পাঁচ জন। সপ্তম মেধাতালিকায় স্থান পেয়েছে পাঁচ জন। অষ্টম মেধা তালিকায় স্থান পেয়েছে ১৬ জন ।নবম মেধাতালিকায় স্থান পেয়েছে ১৪ জন এবং দশম মেধা তালিকায় স্থান পেয়েছে ১৬ জন ছাত্রছাত্রী।
হুগলি জেলার আরামবাগ মহকুমার তিনজন ছাত্র মাধ্যমিকে মেধা তালিকায় স্থান করে নিয়েছে। এরা হল কামারপুকুর রামকৃষ্ণ মিশন বহুমুখী বিদ্যালয়ের ছাত্র গোঘাট থানার আমডোবাতে বাড়ি, চৌধুরী মোহাম্মদ আসিফ। তার প্রাপ্ত নম্বর ৬৯১ । মেধাতালিকায় তার স্থান পঞ্চম।

আর একজন আরামবাগ থানার গৌরহাটি হরদাস ইনস্টিটিউশন এর ছাত্র সিঞ্চন নন্দী। তার প্রাপ্ত নম্বর ৬৯১। মেধাতালিকায় তার স্থান পঞ্চম

এছাড়া মেধা তালিকায় কামারপুকুর রামকৃষ্ণ মিশন বহুমুখী বিদ্যালয় এর আরেক ছাত্র অয়ন নাগ নবম স্থান করেছে । তার প্রাপ্ত নম্বর ৬৮৭। আরামবাগ মহাকুমা থেকে তিনজন ছাত্র মেধা তালিকায় স্থান করেছে।
